পশুরাও খুব বিচক্ষণ! তাদের মনও ভালোমন্দের বিচার করে। যুক্তিসংগত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতাও রয়েছে তাদের। সহজ-সরল পশু-পাখিরা তো বটেই, হিংস্র সিংহ কিংবা বন্য হাতিরাও তাদের সহজাত পরিবেশে বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত পারদর্শী। যাকে প্রাণী মনোবিজ্ঞানীরা বলছেন, ‘এক্সিকিউটিভ কন্ট্রোল’। প্রাণীদের মন নিয়ে দীর্ঘ গবেষণার পর এই তথ্য সামনে এনেছেন ইউনির্ভাসিটি অব হিউস্টনের একদল বিজ্ঞানী। যা ‘ফিলোজফি অ্যান্ড ফেনোমেনোলজিক্যাল রিসার্চ’ শীর্ষক একটি জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। যা প্রাণীজগতের মন ও ইন্দ্রিয় সংক্রান্ত গবেষণায় নতুন দিগন্ত খুলে দেবে বলে মনে করছেন প্রাণী বিজ্ঞানীরা। শুধু তাই নয়, প্রাণীজগতের আচরণ নিয়ে আগের ধ্যানধারণায় পরবর্তী সংযোগ ঘটাবে এই গবেষণা।
এর আগের একটি গবেষণাপত্রে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছিলেন, প্রাণীরা তাদের কোনও নির্দিষ্ট কর্মকাণ্ড ঘটানোর সময় স্মরণশক্তির উপর বেশি নির্ভর করে। সেই মতো তারা তাদের বিভিন্ন ইন্দ্রিয়কে পরিচালনা করে এবং সমস্যা সমাধানের উপায় বের করতে সক্ষম হয়।
ইউনির্ভাসিটি অব হিউস্টনের সহকারী অধ্যাপক তথা ওই গবেষক দলের প্রধান ক্যামেরন বাকনের সেই সূত্র ধরে জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক বিতর্ক রয়েছে। হিংস্র কিংবা অন্যান্য প্রাণীরা যখন তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেয়, তখন তাদের মনের ভিতর ভালোমন্দের একটা দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। সেই কারণে হাতি, শিম্পাঞ্জি কিংবা সিংহের মতো জন্তুরা যুক্তিসংগত বা বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত নিতে পারে। যেমন, শিকার কিংবা অন্যান্য কাজ করার মনের ভিতরের নির্দেশ মেনে তারা অবস্থান গ্রহণ করে। আবার অবস্থান বদলায়। যতক্ষণ পর্যন্ত সাফল্য অর্জনের সম্পূর্ণ আত্মবিশ্বাস পাচ্ছে, ততক্ষণ তাদের এই অবস্থান বদলের চেষ্টা চলতে থাকে। তবে, প্রাণীজগতে সহাবস্থানের ধর্ম মেনে পশুরা একটা নীতিগত অবস্থান নিয়ে চলে বলেও জানিয়েছেন বুকানের।
এর আগের একটি গবেষণাপত্রে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছিলেন, প্রাণীরা তাদের কোনও নির্দিষ্ট কর্মকাণ্ড ঘটানোর সময় স্মরণশক্তির উপর বেশি নির্ভর করে। সেই মতো তারা তাদের বিভিন্ন ইন্দ্রিয়কে পরিচালনা করে এবং সমস্যা সমাধানের উপায় বের করতে সক্ষম হয়।
ইউনির্ভাসিটি অব হিউস্টনের সহকারী অধ্যাপক তথা ওই গবেষক দলের প্রধান ক্যামেরন বাকনের সেই সূত্র ধরে জানিয়েছেন, বিষয়টি নিয়ে বিজ্ঞানভিত্তিক বিতর্ক রয়েছে। হিংস্র কিংবা অন্যান্য প্রাণীরা যখন তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত নেয়, তখন তাদের মনের ভিতর ভালোমন্দের একটা দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। সেই কারণে হাতি, শিম্পাঞ্জি কিংবা সিংহের মতো জন্তুরা যুক্তিসংগত বা বিচক্ষণ সিদ্ধান্ত নিতে পারে। যেমন, শিকার কিংবা অন্যান্য কাজ করার মনের ভিতরের নির্দেশ মেনে তারা অবস্থান গ্রহণ করে। আবার অবস্থান বদলায়। যতক্ষণ পর্যন্ত সাফল্য অর্জনের সম্পূর্ণ আত্মবিশ্বাস পাচ্ছে, ততক্ষণ তাদের এই অবস্থান বদলের চেষ্টা চলতে থাকে। তবে, প্রাণীজগতে সহাবস্থানের ধর্ম মেনে পশুরা একটা নীতিগত অবস্থান নিয়ে চলে বলেও জানিয়েছেন বুকানের।
No comments:
Post a Comment